
হাজার সংবাদ ডেস্ক: করোণা প্যানডেমিক তো একদিন সেরে উঠবে আর সেদিন কি তাহলে আবারও অফিসে গিয়ে কাজ করতে হবে। উঠে যাবে একেবারে ওয়ার্ক ফ্রম হোম। সেই কথার পরিপেক্ষিতে তিনি বলেছেন যে বাড়ি থেকে কাজ করা অর্থাৎ work-from-home মানুষ নিজে থেকে অনেক বেশি অভ্যাস করে ফেলেছে এবং এতদিন পর্যন্ত work-from-home সার্ভিস দিয়েছে ইমপ্লোয়ীদের তাতে সমস্ত কোম্পানি তাদের কাছে অনবদ্য। কোন জবাব হয়না এতটাই যে কার্যকরী হবে work-from-home তা কেউ হয়তো ভাবতে পারিনি জানিয়েছে মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস।
তিনি তাঁর নিজের জীবন কেউ এই করোনা প্যান্ডেমিকে অনেক বেশি উৎসর্গ করতে পেরেছে সমাজসেবামূলক কাজে। শুধু তিনি নন তাঁর স্ত্রী এবং তিনি একসাথেই একটি ফাউন্ডেশন তৈরি করে সেই ফাউন্ডেশন থেকে সামাজিক কাজ করেছে। এই সামাজিক কাজ শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে করোনা প্যান্ডেমিকে work-from-home এর নির্দেশে। তা না হলে হয়তো কোন ভাবেই সম্ভব হতো না এত ব্যস্ত একটা জীবনে কখনো আলাদা দিকে তাকানোর সময় হয়নি ইচ্ছে থাকলেও উপায় বের করতে পারেননি। তিনি অনবদ্য এই কাজের ভূমিকায়। তিনি অনেক বেশি স্যালুট জানিয়েছে এবং করোনা উঠে গেলেও work-from-home অনেক বেশি ভূমিকা রয়েছে তা তিনি জানিয়েছেন।
ওয়াক ফ্রম হোম মানে শুধুই যে কাজে ফাঁকি তা নয় বরং দ্বিগুণ বেশি কাজ করে নিচ্ছে প্রত্যেক কোম্পানি। কিছু কোম্পানি হয়তো চাইছে করণা প্যানডেমিক উঠে গেলে সাথে সাথে অফিসে এসে কাজ করতে হবে কিন্তু বেশ কিছু কোম্পানি আবার চাইছে বাড়ি বসে কাজের অনেক বেশি মূল্য পাচ্ছে। তারা তাই বাড়ি বসে কাজ করার অনেক বড় গুরুত্ব রয়েছে। তিনি জানাচ্ছেন শুধু বাড়ি বসে তারা অফিসের কাজ করছে। তা নয় যথেষ্ট রকমভাবে এমপ্লয়িরা অফিসের কাজে সমানভাবে সাফল্য দেখিয়ে। নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারছে নিজেদের স্বপ্নের অনেক কাজে এগোতে পারছে। যেটা অফিসে গেলে তা সম্ভব হতো না কখনো কখনো এমন হয়েছে যে অনেকে বাড়িতে বসে কাজ করছে। আবার এদিকে সমাজসেবামূলক কাজ করেছে এবং নিজের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য অনেক কাজ করেছে। তবে এটা ঠিক যে ভারতের বেশি কোম্পানি চাইবে অফিসে গিয়ে কাজ করুক কিন্তু অন্যান্য দেশে আমেরিকার ক্ষেত্রে তিনি জানিয়েছেন work-from-home এর উপর অনেক বেশি ভরষা করছে এখন প্রত্যেক কোম্পানি।
তবে তিনি তাঁর নিজের মতে বারবার জানিয়েছে ওয়াক ফ্রম হোম হলে অবশ্যই ভালো হবে সমস্ত কর্মচারীদের। তার সাথে অবশ্যই ভালো হবে বিভিন্ন কোম্পানির অনেক বেশি কাজ করছে। যা অফিসে এসে করত না সারাদিন অনেক কাজ করছে আবার কেউ কেউ কাজ সমাপ্ত না করতে পারলে রাত জেগেও কাজ করছে। তাই ওয়াক ফ্রম হমে কোম্পানির মালিকের অনেক বেশি সুযোগ বাড়ছে তাই অনেক কোম্পানি চাইছে ওয়াক ফ্রম হোম আজীবনের জন্য থেকে যাক। আমেরিকার মতো এইরকম একটা ডিজিটাল শহরেও বাড়ি থেকে বসে কাজের সুযোগ নিচ্ছে বহু মানুষ। সেখানকার সরকারও চাই বাড়ি থেকে কাজ হোক এছাড়া এত বড় একটা শহর এছাড়াও সবথেকে বড় কথা সবথেকে ধনীতম দেশ বলা যায় সেই দেশ এখন মুখ থুবরে পড়েছে করণা প্যানডেমিক আটকাতে না পেরে। সেখানে ভারতের পক্ষে তা অনেক কঠিন তাই সবদিক বিবেচনা করে যদি সম্ভব হয় নির্দেশ বাড়িতে বসে কাজ করা। অনেক ভালো কারণ আমেরিকা আটকানোর অনেক সুযোগ থাকলেও আমেরিকা তা পারেনি। কিন্তু ভারতের জনসংখ্যা অনেক বেশি থাকায় অনেক বেশি সমস্যা হতে পারে তাই পুনরায় প্যানডেমিক কমলেও বাড়িতে বসে কাজের অনুমতি দেওয়া হোক।