
হাজার সংবাদ ডেস্ক: 16 জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে ভারতবর্ষে টিকাকরণের কাজ। করোনা টিকাকরণের মধ্যে প্রথম থেকে করোনার যোদ্ধাদের সবার প্রথমে টিকা নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছিল। তবে সেই টিকার নির্দেশিকা দেওয়ার পরেও আরো একটি নির্দেশিকা জারি করেছে চিকিৎসা দপ্তরে এবং সরকারি চিকিৎসা দপ্তর গুলি শুধু নয় আরো যে সমস্ত চিকিৎসা দপ্তর চলছে টিকাকরন সেই সমস্ত চিকিৎসা দপ্তরের কভি-শিল্ডের শিশির যেন কোথাও ফেলা না হয়। তার কারণ যেদিন থেকে করণা টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে অর্থাৎ অন্যান্য জায়গায় শুধু নয় একই সাথে পশ্চিমবঙ্গেও করোনার টিকা করনের দিন যেদিন থেকে ছিল সেই দিন থেকে ডাক্তার এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকাকরণের পর যে শিশিরগুলো ছিল সেই কভি-শিল্ডের শিশিরগুলো ফেলে দেয়া হচ্ছিল।
ওপর মহলের নির্দেশিকা অনুযায়ী একটা শিশির অর্থাৎ ফেলে দেওয়া শিশিরের মধ্যে যে ভ্যাকসিন রয়েছে তাতে আর একজনের দেওয়া যেতে পারে কিন্তু চিকিৎসালয়ের থেকে দেওয়ার পর অনেকটা বেশি থাকছে আবার কোন শিশিরের শেষ হয়ে যাচ্ছে। সেই সমস্ত কিছু লক্ষ্য করলো চিকিৎসালয় সহ আরো বেশ কিছু চিকিৎসক। যেখানে শিশির ফেলে দেওয়া হচ্ছিল ডাস্টবিনে সেই সমস্ত শিশির যাতে না ফেলা হয় যাতে পরে আবার ব্যবহার করা যায় তার জন্য ব্যবস্থা অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে ডাক্তার মহলের। শিশিরে থাকা সামান্য ভ্যাকসিন যাতে নস্ত না হয় পরে কাজে লাগানো যায় তার জন্য বাইরে না ফেলার আদেশ। একটা কভি শিল্ডের শিশিরে থাকা ভ্যাকসিন ১০ জোন কে দেওয়া যায় কিন্তু অনেক সময় ১০ জোন কে দিয়েও বেশি থাকছে যা ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। তাই তারা সেগুল সংরখন করতে বলেছে।
তারা জানিয়েছে যে সেই মেডিসিন যাতে আবার ব্যবহার করা যায় অর্থাৎ আবার টিকাকরণ করা যায় তার ব্যবস্থার জন্য সেগুলিকে যাতে না ফেলা হয় অর্থাৎ কভি শিশির যাতে বাইরে না ফেলা হয় সেই শিশির রেখে দেওয়ার অনুমতি এবং নির্দেশ দিয়েছে ডাক্তার মহল। তাদের এই সমীক্ষার মধ্যে দেখা যাচ্ছে বেশিরভাগ শিশিরের মধ্যে থাকলেও প্রায় শিশিরের মেডিসিন থাকছে আর সেই অবস্থাতেই ফেলে দেওয়া হচ্ছে। করণা শিশিরগুলো টিকাকরণের ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সেই দিনের মধ্যে রয়েছে সেখানে যেতে পারে আরও একটি মানুষের টিকাকরণ আর তার জন্যই যাতে সেই পরিষেবা সঠিকভাবে চালানো যায় এবং প্রত্যেকটা চিকিৎসালয় থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য দপ্তরে যেখানে পৌঁছেছে এবং দেওয়া হচ্ছে টিকাকরণ সেই সমস্ত চিকিৎসা এবং হাসপাতালের আগে থেকেই নির্দেশ জারি করা হয়েছে যাতে বাইরে না ফেলা হয় সেই কোভিড শিল্ড যত্ন করে রাখার ব্যবস্থা করা জন্য আদেশ দেওয়া হয়েছে।