
হাজার সংবাদ ডেস্ক: বেশি করোনা পরিস্থিতির হাল একেবারে বেহাল হয়ে রয়েছে যেখানে প্রত্যেক মুহূর্তে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বিধিনিষেধ মেনে চলতে হচ্ছে এই করোনা কে এড়িয়ে চলার জন্য যাতে কোনো সমস্যা না ঝাঁপিয়ে পড়ে। নিজের শরীরে তার জন্য বিভিন্ন রকম বিধিনিষেধ মেনে চলছে মানুষ । প্রতিনিয়ত মুখে রয়েছে এবং হাতে হ্যান্ডগ্লাভস সাথে রয়েছে স্যানিটাইজার যারা পড়ছেনা হ্যান্ডগ্লাভস তার অবসরের ব্যবহার করছে এই জিনিসগুলো এখন হয়ে গেছে নিত্যপ্রয়োজনীয়।
শরীর বাঁচাতে আমাদের বিভিন্ন রকম ভাবে মেনে চলতে হচ্ছে বিভিন্ন নিয়ম শরীরে পাওয়ার বাড়াতে হচ্ছে। বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমে কিভাবে শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার বাড়বে কি কি খাবার খেলে শরীরে থাকবে তা নিয়ে চিন্তিত। বিভিন্ন মানুষ বাড়িতে বসে আছে কিন্তু বিভিন্ন খাবার খাচ্ছে নিজেদের শরীরের জন্য তার মধ্যে কিভাবে বেশকিছু প্রতিরক্ষা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়। সেই ব্যবস্থা যেমন করছে তার সাথে সাথে কিভাবে এই করনা কে এড়িয়ে চলা যায় তার ব্যবস্থা যে মানুষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অসম্ভব।
বাইরে থেকে আনা বাজারের মধ্যে আসতে পারে করো না তাই কিভাবে বাজার করে আনার পরে বাজার ঘরে ঢোকাবে। কি কি খাবার খাবে কিভাবে খাবে ফ্রিজের খাবার খাওয়া উচিত কিনা তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন মত পোষণ করেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে তারা জানিয়েছে যে এই পরিস্থিতিতে বাজার থেকে ফেরার পর যিনি বাজার করে আসছেন তিনি অবশ্যই বাড়িতে পরিস্কার হয়ে ঢুকবে। সেই শাকসবজি ভালো করে ধুয়ে রোদের মধ্যে এক থেকে দেড় ঘণ্টা রেখে দেবে তারপর সেই সবজি জল শুকিয়ে গেলে তারপর সেই রোদে থেকে সবজি তুলে নিন। এখন যা পরিস্থিতি তার জন্যই ফ্রিজের খাবার খাওয়া একেবারেই উচিত নয় যদিও ফ্রিজের মধ্যে ঢুকে নেই ঠিক কথা কিন্তু এই ফ্রিজের খাবার ঠান্ডা লাগতে পারে আর সেই ঠান্ডা লাগা থেকে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে তার থেকেই শরীরে করো না হতে পারে তার জন্যই ফ্রিজের খাবার এড়িয়ে চলুন।
এই সময় যদিও লকডাউন সময় বাজারে যাচ্ছেন খুব কম তাই বাজারে সেই সমস্ত সবজি কিভাবে বাড়িতে বাঁচিয়ে রাখবেন এবং সেই সবজি কিভাবে খাবেন? ফ্রিজে তো অবশ্যই রাখবেন তার সাথে সাথে ফ্রিজে রাখলে কি নিয়ম মানবেন। সেই সবজি রান্না করার থেকে তিন ঘণ্টা আগে বের করে রাখুন এবং যদি কোন তরকারি কিংবা খাবার কিংবা অন্যকিছু রেখে থাকেন তাহলে সেই খাবার খাওয়ার 1 থেকে দেড় ঘণ্টা আগে বের করুন নরমাল টেমপারেচার আসার পর সেই খাবার খান। তা না হলে ফ্রিজের খাবার খেলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
সব সময় প্রত্যেকটা জিনিস ধুয়ে ফ্রিজে ঢুকাবো না হলে আপনি বাইরে থেকে এনে সরাসরি ফ্রিজে ঢুকালে সংক্রমণ ফ্রিজের মধ্যে বেঁচে থাকবে তার কারণ গরমে কি জীবাণু নষ্ট হয় কিন্তু ঠান্ডাতে নষ্ট হয় না। তাই প্রত্যেকটা সবজি কিংবা খাবার কিনে আনার পর ভালো করে ধুয়ে নিন সেই খাবার নিয়ে ফ্রিজে রাখুন তাহলে দেখবেন সেই সমস্যাটা আর হবেনা। কিন্তু কোনভাবেই বাজার থেকে এসে সাথে সাথে ফ্রিজে কোন সবজি কিংবা খাবার ঢুকাবেন না। এছাড়াও এবারে সেইরকম কিছু খাবার খান তাতে আপনার শরীর ভালো থাকবে। প্রত্যেকদিন দুধ খান এছাড়াও বিভিন্ন রকম প্রোটিন যুক্ত খাদ্য আপনারা খান সাথে মেনে চলুন এইরকম বেশ কিছু বিধিনিষেধ। তবে খাবার আগে যখন বাড়িতে আছে তখন হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন না এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার অনেক বেশি ক্ষতি হতে পারে কারণ এতে অ্যালকোহলের মাত্রা অনেক বেশি থাকে তাই খাবার আগে যখন বাড়িতে আছেন তখন সাবান কিংবা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধুয়ে নিন। আর যখন বাইরে যাবেন কোন ব্যবস্থা সেখানে থাকবে না তখন আপনি বাধ্যতামূলকভাবে স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।