
হাজার সাংবাদ ডেস্ক: দেশজুড়ে করোনার দাপট থাকলেও এবার নতুন পদ্ধতিতে এগোবে রেলের নিয়ম। এতদিন থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের জন্য অটোমেটিক কোন ব্যবস্থা ছিল না। থাকতো মানুষ তারাই টেস্ট করতো শরীরের তাপমাত্রা। কিন্তু এখন থার্মাল স্ক্রীনিং হবে অটোমেটিক মাধ্যমে। তা কতটা কার্যকরী তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত হাওড়ার এত বড় একটা স্টেশন। এখন হাওড়া স্টেশন আগের ঠে অনেক খালি কার্বন চলছে না সব ট্রেন তাই অটোমেটিক থার্মাল স্ক্রীনিং অনেকটাই কার্যকরী হবে বলে মেনে করছেন রেল ডিভিশনের কর্ম করতারা।
যেহেতু পরিযায়ী শ্রমিকের ট্রেন চলছে তার সাথে চলছে আরও ২০০ তা লোকাল এক্সপ্রেস ট্রেন। শ্রমিক এবং ট্রেনের যাত্রী যারা যাবে কিংবা ফিরছে এই নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত, কতটা সংরক্ষিত হাওড়া স্টেশন তাই এই থার্মাল স্ক্রিনিং এর মাধ্যমে পরীক্ষা করা হবে মুখে মাক্স আছে কিনা এবং দেহের টেম্পারেচার কত। যে সকল যাত্রীরা ট্রেনে উঠবে বা ট্রেন থেকে নেমে এসেছে তাদের এই থার্মাল স্ক্রীনিং গেটের নিজ থেকেই যেতে হবে তাহলেই বোঝা যাবে তারা আদৌ আক্রান্ত কিনা হাওড়া স্টেশনের এক নম্বর গেটে বসানো হয়েছে এই স্বয়ংক্রিয় থার্মাল স্ক্রীনিং।
ইয়েস্টার্ন রেলওয়ে ডিভিশনের ডি আর এম জানিয়েছেন এখন মেল ট্রেন চালু হয়েছে কিছু, চালু হয়নি কোন লোকাল ট্রেন যখন লোকাল ট্রেন চলাচল করবে তখন আবারো এই নিয়ে একটা বৈঠক হবে যে লোকাল ট্রেনের সময় কিভাবে থার্মাল স্ক্রীনিং পরিষেবা দেবে পুরো স্টেশনে। এখন তো শুধু থার্মাল স্ক্রিনিং এর ব্যবস্থা রয়েছে হাওড়ার এক নম্বর গেটের দুই দিকে অর্থাৎ আউট এবং ইন প্রবেশপথে।
বেরোনোর পথে এই দুটো স্বয়ংক্রিয় থার্মাল স্ক্রীনিং কার্যকরী হলেও পরে কতটা কার্যকরী হবে তা নিয়ে যথেষ্ট তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত রেল কর্তৃপক্ষ। তবে এখনকার জন্য পরিস্থিতি অনেকটাই হাতের মুঠোয় থাকবে বলে মনে করছেন তারা।