
হাজার সংবাদ ডেস্ক: কলকাতার বেশকিছু প্যান্ডেলে পুজোর চালু। পুজো শুরু করেছে বেশ কিছু মানুষ প্যান্ডেল হপিং শুরু করে দিয়েছে অনেক মানুষ এখনই পুজো প্যান্ডেলে গিয়ে পুজো দেখছে কিছু কিছু প্রতিবার মুখ খুলল খুলে দেওয়া হয়েছে এবং সেই অনুযায়ী মানুষ প্যান্ডেল হপিং শুরু করে দিয়েছে কারণ করণা পরিস্থিতিতে কীভাবে ঠাকুর দেখতে হতে পারে তা কেউই জানেনা তাই আগে থেকে ফাঁকা অবস্থায় ঠাকুর দেখছে পরিবার-পরিজনদের কে নিয়ে আর এর মধ্যেই কলকাতার বারোয়ারি পুজো গুলি শুরু হয়েছে কেউ বা উদ্বোধন শুরু করছে আবার কেউ ফিতে কেটে উদ্বোধন এর জন্য ডাকছে রাজনৈতিক দলের মাথাদের। আবার কেউ কেউ চক্ষুদান করছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত দিয়ে।
যেমন চেতলা অগ্রণী নামকরা এক বারোয়ারি পুজো মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজ ঠাকুরের চক্ষু দান করেছে এবং এরপর প্যান্ডেল খুলে দেওয়া হয়েছে তার সাথে প্রতিমার মুখ খুলে দেওয়া হয়েছে দর্শনার্থীরা এসেছে এবং প্যান্ডেল হপিং করছে তারপর তারা বাড়ি যাচ্ছে। সেই রকমই সম্প্রতি সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গেছে এর মধ্যেই প্যান্ডেল হপিং শুরু করার কারণ করণা পরিস্থিতিতে কি অবস্থা হবে তা কেউ জানে না তাই আগে থেকেই প্যান্ডেল হপিং শুরু করেছে। মানুষ আর পুজো অনেক আগে থেকে এ বছর শুরু করার কথা জানানো হয়েছে। যাতে ধীর-স্থির এবং স্বাভাবিক ভাবেই ঠাকুর দেখতে পারে সাধারণ মানুষ তার জন্য তৃতীয় থেকে প্যান্ডেল এবং প্রতিমা দর্শন করার অনুমতি দিয়েছে রাজ্য সরকার। তবে সেই অনুযায়ী সমস্ত প্যান্ডেল যেমন খুলে দেয়া হয়েছে আবার কেউ কেউ তৃতীয়ার অনেক আগে থেকেই প্যান্ডেল খুলে দেয়া হয়েছে। এখন কোথায় প্রথম এখন থেকেই তো প্যান্ডেল খুলে দেওয়া হয়েছে তৃতীয় তো দূরের কথা আর সেই অনুযায়ী প্যান্ডেল হপিং আসছে বহু মানুষ। তার সাথে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার বেশ কিছু বারোয়ারি পূজা উদযাপন করেছে পূজার সূচনা করছেন। তিনি কোথাও কোথাও ঠাকুরের চোখ আঁকা এই রকম ভাবেই উদ্বোধনে তিনি যাচ্ছেন এবং প্রত্যেক পুজোর জন্য শুভকামনা এবং সেখানকার ব্যবস্থাপনা ভালোভাবে নখদর্পণ করছেন তিনি।
যারা প্যান্ডেল হপিং আসছে তাদের মুখে শুধু একটাই কথা পরিস্থিতি এবছর স্বাভাবিক নয় তারজন্য ঠাকুর দেখা নাও হতে পারে আর সেই কারণেই তারা অনেক আগেই ঠাকুর দেখতে বেরোচ্ছি যেহেতু সমস্ত প্যান্ডেল খুলে দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারের নির্দেশে এবং তার সাথে দর্শনার্থীরা যাতে দর্শন করতে পারে তার জন্য সমস্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে এখনও হয়তো অনেক প্যান্ডেল প্রপারলি সমস্ত কাজ সম্পন্ন করতে পারেনি কিন্তু তবুও প্রতিমা দর্শন এর জন্য প্রতিমা মুখ খুলে দেওয়া হয়েছে চক্ষুদান হয়েছে আর এ বছরে অনেক আগেই মহালয়া শেষ হয়েছে তাই প্রত্যেক ঠাকুরের চক্ষুদান অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে।
চেতলা অগ্রনী প্রথম থেকেই অনেক ব্যবস্থা নিয়েছে তাও জানিয়েছে এ বছর বেশিরভাগ প্যান্ডেল সমস্ত খোলামেলা প্যান্ডেল রাজ্য সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে। রাজ্য সরকার জানিয়েছিল যে খোলামেলা প্যান্ডেল যাতে করা যায় এবং রাস্তা থেকে মানুষ যাতে ঠাকুর দেখতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে। আর চেতলা অগ্রনী অনেক আগে থেকেই জানিয়েছে যে খোলামেলা প্যান্ডেল যেমন হয়েছে তার সাথে ইন জন্য এবং আউট দুটোর জন্যই আলাদা আলাদা গেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে এর থেকেও বড় কথা 25 জনের বেশি মণ্ডপে ঢুকতে পারবে না। 25 জন করে মণ্ডপে বুকে একদিক থেকে বেরিয়ে গেলে আবার নতুন 25 জন ভেতরে ঢোকানো হবে এরকমই জানানো হয়েছে চেতলা অগ্রনী পুজো কমিটি তরফ থেকে। এবং তারাও খোলামেলা প্যান্ডেল করেছে বাইরে থেকে মানুষ ঠাকুর দর্শন করতে পারবে সে রকম ভাবে তার সাথে স্যানিটাইজার টানেল লাগানো হয়েছে। সেখানে আর পুজোর মন্ডপে প্রবেশ করতে হলেও সবাইকেই ব্যবহার করতে হবে মাস্ক সেরকমই কথা জানিয়েছে পুজো কমিটি। আর সেই ব্যবস্থা নিয়ে এখনো চলছে যে সমস্ত দর্শনার্থীরা আসছে সবাইকেই পড়তে হচ্ছে এবং মাক্স পড়ে ঠাকুর দেখতে হচ্ছে সেই রকমই নির্দেশ দিচ্ছে তারা এবং সম্প্রতি বেশকিছু সংবাদ চ্যানেল ধরাও পড়েছে তার ছবি।