
সুশান্ত সিং এর মৃত্যু রহস্য উদঘাটিত করতে গিয়ে একের পর এক মাদকচক্রের নাম জড়িয়েছে বিভিন্ন অভিনেতা-অভিনেত্রীর। তবে যত না অভিনেতাদের নাম জড়িয়েছে তার থেকে অনেক বেশি নাম জড়িয়েছে অভিনেত্রীদের। কারণ প্রথমেই সুসান্ত সিং এর মৃত্যু রহস্য থেকে শুরু করে মৃত্যু রহস্যের মাদক চক্র সাথে জড়িয়ে আছে এই বলেই রিয়া চক্রবর্তী কে বারবার কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছিল এবং তারপর এনসিবি তরফ থেকে জানানো হয় যে রিয়া চক্রবর্তী মাদক নেন এবং তিনি সেই দলের লিডার। এইরকম ভাবে বিভিন্ন রকম মন্তব্য করার পর একের পর এক নাম জড়িয়েছে বলিউডের বিভিন্ন অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। বিশেষত অভিনেত্রীদের যারা কিনা মাদকচক্রের যুক্ত। এছাড়া ও শ্রদ্ধা কাপুর এর বাইরে রয়েছেন দীপিকা পাডুকোন তিনি নাকি 2017 সালের তিনি নাকি কোন এক পার্টিতে গিয়েছিলেন এবং সেই পার্টিতে যাওয়ার আগে তিনি কোনো এক বন্ধুর সাথে এসএমএসে কথা বলেছিলেন এবং সেই এসএমএস সামনে এসেছে এনসিবি সাথে কথা বলাই। এনসিবির তরফ থেকে জানানো হয়েছে এবং আজকের 5 ঘণ্টা জেরা করা হবে সেরকম জানানো হয়েছে।
এই সূত্রে বিভিন্ন অভিনেতার নাম জড়িয়েছে তার সাথে বিভিন্ন পরিচালকের নাম রয়েচগে এই মাদক চক্রে। দিপিকাও সেই সুত্রে তিনি আর মাদকের সঙ্গে কোনোভাবেই তিনি যুক্ত নন বা বন্ধুদের সাথে সেভাবে তিনি কথা বলেনি মাদক নিয়ে এছাড়াও বিভিন্ন মানুষ জানিয়েছে আমরা কথা বললেও মাদক নিয় না। এ প্রসঙ্গে বাংলা টলিউড অভিনেতা অভিনেত্রী বিভিন্ন মন্তব্য করেছে কেউ কেউ জানিয়েছে যে শুধুমাত্র কি মেয়েরা, ছেলেরা কি আদৌ তা করেনা কিন্তু এখানে প্রশ্নটা মাদক ছেলে কিংবা মেয়েদের জন্য নয় অন্যায় আমাদের ভারতবর্ষে এখনো পর্যন্ত মাদক দ্রব্য ব্যবহার করা বা মাদক সেবন করার তা আইনে অপরাধ এখনও পর্যন্ত সেই রুল পাস করা হয়নি যে মাদকদ্রব্য সেবন করা টা লিগ্যাল।
বাংলা টলিউডের অভিনেত্রী তথা সাংসদ মিমি চক্রবর্তীর সেই সূত্রে টুইট করে জানিয়েছে যে শুধুই কে মেয়েরাই মাদক নেই আর তার স্বামী রা শুধুই কি ঘরকন্না সামলান আর নাকি তারা হাতজোড় করে কান্নাকাটি করে। শুধুমাত্র স্ত্রির আনেন আর স্বামীরা বাড়িতে বসে থাকে এমনটা নয় কিন্তু তিনি একজন সাংসদ হয়ে এই কথা বলা তার উচিত হয়েছে কিনা তা নিয়েও বিভিন্ন মহল থেকে বিভিন্ন প্রশ্ন করেছে। তারা অনেকেই জানিয়েছেন তিনি সংসদ হয়ে এই অন্যায় কথা বলতে পারেন না কথাটা যথেষ্ট অন্যায় তার কারণ ভারত সংবিধানের এখনো পর্যন্ত সেরকম কোনো আইন নেই যেখানে কিনা মাদকদ্রব্য সেবন করা যায় এখানে ছেলে কিংবা মেয়ে কোন প্রসঙ্গ নয়। তবে এটা অন্যায় সেটা বলার জন্য এনসিবি তরফ থেকে তদন্ত চালানো হচ্ছে। যদি সুযোগ হয় সেরকম তদন্ত শুরু করার পর তৈরি হয় অবশ্যই তার স্বামীদেরকে ডাকা হবে। যদি তাতে তারা যুক্ত থাকে তবে হয়তো এর তরফ থেকে তদন্তের ভার ঠিক এভাবেই চলে তার জন্য এটা হচ্ছে অনেকে সেরকম জানিয়েছে
তবে নেট পাড়ায় টলিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী কে নিয়ে যথেষ্ট তোলপাড় চলছে। এর আগে স্বজনপোষণ নিয়ে যেমন তোলপাড় হয়েছিল টলিউডের এবারেও মাদক যোগের টলিউড বলিউড মাদকচক্রের সাথে যুক্ত সমস্ত বলিউডের নাম করা হচ্ছে। তারা যুক্ত তা নিয়েও বিভিন্ন টলিউড অভিনেত্রী দের মতামত নেওয়া হয়েছে সেখানে পরিচালক অভিনেতা অনির্বাণ কে জানতে চাওয়া হয়েছিল এবং তিনি জানিয়েছে মুম্বাইয়ের যে মাদক আসছে সেটা কোথা থেকে আসছে হয় জলপথ কিংবা আকাশপথে ছাড়াও সড়ক পথে আসছে তাহলে এটা কিভাবে আসছে আইনি চেকিং ঠিকঠাক যদি না হয় তার জন্য এই অসুবিধা। শুধুমাত্র এখানে মুম্বাইয়ের পাওয়া যাচ্ছে আর কলকাতাতে তা হচ্ছে না সেটা ভুল কথা এটা হতে পারে কলকাতাতে অনেক মানুষ নয় হয়তো মাদক নেন কিন্তু সেটা এতটা নয় তবে অনেকে এটা নিশ্চিত করা যেতে পারে তবে মুম্বাই এটা কিভাবে আসছে।
তা নিয়ে তিনি বারবার আঙ্গুল তুলেছে শুধুমাত্র বলিউডে এই কাজ চলছে এমনটা নাও হতে পারে কিন্তু আমরা এ টুকুই প্রে করব যাতে টলিউডের নামে এই রকম কোন আর তা যেন কখনো নাম না আসে। আর মুম্বাই এই জিনিসগুলো কিভাবে পাচার হয় সেখানে যখন এগুলো চাষ হয় না তাহলে গাজা জাতীয় মাদকদ্রব্য কিভাবে সেখানে পাওয়া যাচ্ছে তা নিয়েও তিনি কটাক্ষে প্রশ্ন তুলে ধরেছেন। আর তিনি জানিয়েছেন সংসদ হিসেবে মিমি চক্রবর্তীর এই কথাটা একেবারে বলা উচিত হয়নি কারণ এখানে ছেলে-মেয়ে বৈষম্য নিয়ে কোন কথা বলা হয়নি কারণ এখানে সব থেকে বড় আইন যেটা ভারতীয় সংবিধানের নেই সেই কাজ করে বেড়াচ্ছে তার জন্যই। কারণ আমাদের দেশে আইনে অপরাধ তার জন্যই কথাটা বলা এখানে কোন ভাবেই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে কথা বলা হয়নি তাই যদি মনে হয় অবশ্যই ডেকে পাঠানো হবে তার স্বামীদেরকে। যদি তারা যুক্ত থাকে।