
হাজার সংবাদ ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতিতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি জিনিস হল মাস্ক তার সাথে রয়েছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার হ্যান্ড গ্লাভস ফেস মাস্ক ইত্যাদি। তবে এবার করোণা পরিস্থিতিতে মাক্স ব্যবহারের নিয়ম কানুন বেঁধে দিয়েছিল কেন্দ্র সরকার। কেন্দ্র সরকারের কথা অনুযায়ী যতরকম মাক্স রয়েছে তার মধ্যে ভাল্ব যুক্ত অর্থাৎ n-95 মাক্স গুলো রয়েছে সেগুলো বাতিল কড়া হয়েছিল। এই সমস্ত মাক্স পড়া চলবে না এগুলোতে করোণা সংক্রমণ ছড়াচ্ছে বেশি তাই ব্যবহার করতে হবে মাস্ক।
বাড়িতে বানানো কিংবা দোকান থেকে কেনা সুতির বা গেঞ্জির কাপড় এইরকম ধরনের মাক্স ব্যবহার চলবে। তবে ভাল্ব যুক্ত যেকোনো মাক্স ব্যবহার বিধিনিষেধ রেখেছিল কেন্দ্র সরকার। তবে তা বলার পর প্রায় দুই মাস হয়ে গেল এখনও পর্যন্ত n-95 মাস্ক ব্যবহার কমছে না। একই ভাবে বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরাও। তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার থেকে এই নিয়ম কার্যকরী করার জন্য আরো একটি আদেশ জারি করেছে প্রত্যেক রাজ্য তথা প্রত্যেক রাজ্যের পঞ্চায়েত এবং প্রশাসনের হাত।
সংক্রমণ যদি না আটকানো যায় তাহলে এই মাক্স পড়ে লাভ কিসের। এই মাস্কে সমস্যা হতে পারে এবং সংক্রমণ এড়ানোর যায়না এই মাস্কে মধ্য দিয়ে যে মানুষের কাছে। সে যদি এই মাস্ক পড়ে থাকে সেখানে জলকণা অর্থাৎ তার নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস অনেক দূর পর্যন্ত প্রবাহিত হতে পারে এর মধ্য দিয়ে বেরোনো জলকণা সামনে থাকা কোনো মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ঘটতে পারে তাই এই মাক্স ব্যবহার একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্র সরকারের নিয়ম অনুযায়ী।
যদিও তখন অনুরোধ এর মাধ্যমে এই বার্তা দিয়েছিল কেন্দ্র সরকার তবে এবার জাতীয় নিয়ম কার্যকরী হয় তার জন্য বড় একটা আদেশ দিয়েছে। যে এই রকম মাক্স ব্যবহার করবে তাদের জন্য 100 টাকা করে জরিমানা। এমন যদি কেউ চোখে পড়ে রাস্তায় কিংবা বাজার ঘাট বাইরে তাহলে প্রশাসনের তরফ থেকে 100 টাকা করে ফাইন করা হবে এই মাক্স ব্যবহার করলে যাতে এই মাসে ব্যবহার করে তার জন্য এই নিয়ম।
এদিকে এই মাক্স বন্ধ করার দাবিতে ইন্দোর ব্যবসায়িরা জানিয়েছে এখনো পর্যন্ত 400 থেকে 500 ব্যবসায়ীদের কাছে সর্বমোট এখন পাঁচ কোটি টাকার n95 মাস্ক রয়েছে। তারা সেই মাস্ক এখনো বিক্রি করতে পারেনি এবং বাতিল করা সম্ভব নয় তৈরি করা মাক্স। বিক্রি বন্ধ করে দিলে এত টাকার ক্ষয়ক্ষতি তারাও মেনে নিতে পারছে না। তার জন্য তারা প্রতিবাদ জানিয়েছে কিন্তু প্রতিবাদের তোয়াক্কা করছে কে কেন্দ্র সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সংক্রমণ এড়াতে হবে।
সেখানে যদি কোন ব্যবসার ক্ষতি হয়ে যায় তাতে কোনো যায় আসে না কারণ এখন সংক্রমণ এড়ানোর সবথেকে বড় কারণ সংক্রমণ ছড়াতে না পারে তাহলে কিসের ব্যবসা ইন্দোর ব্যবসায়ীদের কথা কানে তুলছে না সরকার। এদিকে প্রত্যেক রাজ্য তথা প্রত্যেক প্রশাসনের হাতে দায়িত্ব দিয়েছে n95 মাক্স ব্যবহারের নিষেধাজ্ঞার জন্য যদি কাউকে এরকম ভাবে দেখা যায় তাহলে ফাইন নেওয়া হবে ধার্য টাকা তাদেরকে তখনই দিতে হবে।