
হাজার সংবাদ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর মতো কালি পুজোতে ও একইভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে হাইকোর্ট। সেইরকমই জারি করেছে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে পরিবেশ কর্মী এবং পরিবেশের মন্ত্রীরা। এখন থেকেই চিঠি পাঠিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। এছাড়াও বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দের কাছে থেকে শুরু করে দেশের পরিবেশমন্ত্রী চিঠি লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে এবং তিনি আবেদন জানিয়েছে যাতে আতশবাজি এবং শব্দবাজি একেবারেই না পোড়ানো হয় কালীপুজো দিওয়ালীতে এবং ছট পুজোর জন্য। সামনে কালীপুজো ছট পুজো বাঙালির অন্যতম একটি অনুষ্ঠানে এগুলো। কিন্তু এবছর করো না পরিস্থিতির জন্য দুর্গোৎসব যেভাবে থেমেছিল ঠিক একইভাবে হয়তো থমকে যাবে কালিপুজো কালিপুজোর আনুষ্ঠানিক। তবে সেই অনুষ্ঠানে কোনরকম ভাবে বাজি পোড়ানো যাবেনা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে এখন থেকেই।
পরিবেশ মন্ত্রীও জানিয়েছে যে এই অনুষ্ঠানে যদি বাজি পোড়ানো হয় তাতে করোনাকালে আরো বেশি বায়ুদূষণ হবে আর তার তখনই পরিবেশের ওপর যে দূষণ হবে সেই দূষণের জন্য অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে উঠবে সংক্রমন এবং বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের মতে জানা গেছে তারাও কেন্দ্র সরকারের কাছে চিঠি লিখে জানিয়েছে যেন কোন রকম ভাবে বাজি পোড়ানো না হয়। এবং এবছর একেবারেই বন্ধ কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনেকে এ কথা কে বলেছে এবছর কালী পূজোতে আতশবাজি এবং শব্দবাজি আইসোলেশনে থাকবে। অর্থাৎ আতশবাজি বানানোর বা বিক্রি করার কোন অনুমতি দিচ্ছে না সরকার। এবং তার জন্য মানুষকে সচেতন হতে হবে এবং তার সাথে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে প্রশাসনকে কারন প্রশাসনের কথা মেনে চলবে সাধারন মানুষ। তাই প্রশাসনকে অনেক বেশি সচেতন হওয়া দরকার।
এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং সেই মামলায় এটা জানানো হয়েছে যে কালি পুজোতে যেমন বিক্রি করা যাবে না কোন আতশবাজি শব্দবাজি এবং কোন রকমের বাজি তার যেমন নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে ঠিক একইভাবে শব্দ বাজীতে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও মানুষের অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। সাধারন মানুষ যাতে আগে থেকে যাতে কিনে রাখতে না পারে তার জন্য সমস্ত বাজী বিক্রেতাদের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে আগের থেকে। এবং বাজে বিক্রেতাদের ওপর যথাযথ নজর দিচ্ছে প্রশাসন কিন্তু তার স্বত্তেও হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং সেই মামলার ওপর নির্ভর করবে।
প্রশাসনের দায়িত্ব আর পুজোতে সেইরকমই নির্দেশ মেলানো হচ্ছে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকেও সেই রকম নির্দেশ আসতে পারে কারণ পরিবেশ মন্ত্রী তথা বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ এবং দেশের পরিবেশ রক্ষার দায়িত্বে যারা রয়েছে তাদের তরফ থেকে চিঠি লেখা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারকে এবং সেখান থেকে এইরকমই উত্তর আশা করছে। বাংলার মানুষ তথা দেশের মানুষ কালী এবং ছট পূজা ধনতেরাস এগুলোতে অনেক বেশি বাজি পোড়ানো হয় এগুলো বাজির অনুষ্ঠান বলা যেতে পারে। আর এই অনুষ্ঠানে বাজি পরিবেশ দূষণ এবং করণা পরিস্থিতিতে পরিবেশ দূষণ হবে ততো বেশি মানুষের শরীর অসুস্থ হয়ে পড়বে এবং সংক্রমনের জন্য অনেক ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। আর তার মধ্যে সামনে অনেক বেশি ভয়াবহ রূপ টা কে তৈরি করতে বেশি সময় লাগবে না। আর তার জন্যই বাজি পোড়ানো এবছর একেবারেই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। একেবারে দূর্গোৎসবের মত ঠিক একইভাবে দুর্গোৎসব সময় কয়েক দিন আগে যেমন নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল তাতে অনেক মানুষের সমস্যা হয়েছিল তাই অনেক আগে থেকে এর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে হাইকোর্টে তার জন্য মামলা দায়ের করা হয়েছে।