
হাজার সংবাদ ডেস্ক: সামনে আসছে পুজো আর এর মধ্যেই কেনাকাটা চলছে। অনলাইনে কেনাকাটার ধুম পড়েছে। প্রত্যেক অনলাইন সাইটে একের পর এক বিভিন্ন জিনিস কিনে চলেছে। মানুষ প্রত্যেকটা মেটেরিয়াল দাম বেশি হোক কিন্তু পুজোর শপিং কর না পরিস্থিতিতে কেউই বাইরে বেরোতে পারছে না আবার কোথাও মার্কেট খুললেও কেউ ভয়ে বের হচ্ছে না আবার কোথাও বা মার্কেট খোলেনি এই রকম পরিস্থিতিতে কোনো ভাবেই নিজেদের শপিং করবে না বাঙালির সেরা উৎসব এ তা কখনো হয়না তবে এ বছর সমস্ত সাইডে যথেষ্ট পরিমাণে কেনাকাটা চলছে।
আরে কেনা কাটার জন্য ব্যবসায়ীদের অনেক সুযোগ-সুবিধা বেড়েছে। যারা অনলাইন সাইট করেছিল নিজেদেরকে নাম কমাতে পারছিলো না। সে রকম অনেক সাইট নিজেদের নাম কামিয়েছে। এই পুজোর সময় বিভিন্ন জিনিস দিয়েছে এবং বিভিন্ন কাস্টমার যাতে তাদের এই প্রোডাক্ট গুলো কিনে। তার জন্য বিভিন্ন অ্যাডভার্টাইজমেন্ট করেছে তারা তবে মানুষ ভালো প্রোডাক্ট পাচ্ছে নিজের হাতের মুঠোয়। তাতে তাদের অনেক সুবিধা বেড়েছে এই লকডাউন পরিস্থিতিতে। অনলাইন পরিষেবার অনেক বেশি সুযোগ-সুবিধা হয়েছে কারণ বাড়িতে বসেই সমস্ত কিছু হাতের কাছে গ্রোসারি থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক্স জিনিস পর্যন্ত সবই পাওয়া যায় অনলাইনে। শুধুমাত্র দুর্গা পুজোর কেনাকাটা জামাকাপড় এছাড়াও আরও অনেক জিনিস রয়েছে এই অনলাইন পরিষেবাতে। সবকিছুই মেটাতে পারবে এই অনলাইন স্টোর তাই সবাই এখন সমস্ত শপিং সারছে অনলাইন পরিষেবাতে।
প্রত্যেক সাইট থেকে যেমন মানুষ প্রডাক্ট কিনছে এবং আবার পছন্দ না হলে রিব্যাক করছে ঠিক একই রকমভাবে অনেক মানুষ আছে তারা প্রতারনার জালে ও জড়াচ্ছে। এই অনলাইন পরিষেবা যত বেড়েছে তার সাথে বেড়েছে হ্যাকার বিভিন্ন সাইট থেকে হ্যাকিং চলছে এর আগে বহুবার জানা গিয়েছিল তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে থেকে অনেক রকম ভাবে হ্যাকিং চলছে আর সেই হ্যাকিং এবার অনলাইন পরিষেবার ওপর। তা নিয়েও অনেক সমস্যা হচ্ছে এবং সেখান থেকে জানানো হয়েছে যাতে পরিষেবা ঠিকঠাক করা হয় এবং কঠিন নিরাপত্তার মধ্যে দিয়েই যেন অনলাইন শপিং করা হয়।
কারন এই পুজোর আমেজ আর এই পুজোর আমেজ সবাই চাই নিজেদের জামা কাপড় থেকে শুরু করে সমস্ত শপিং অনলাইনে সেরে ফেলতে আবার কেউবা দীপাবলি সময় এলে গিফট কেনার ধুম। সবকিছু মিলিয়ে অনলাইন পরিষেবা অনলাইন পেমেন্ট এবং অনলাইনে সব চলছে তাহলে হ্যাকিং হবে না কেন হতেই পারে তাই প্রত্যেকটা সাইট এর কাছে সরকারের এটাই আবেদন যে প্রত্যেক সাইট যেন একেবারে নিরাপত্তা অর্থাৎ কঠিন নিরাপত্তা দিয়ে তৈরি করা হয়। যেখানে কোনো রকম ভাবে হ্যাকাররা তাদের নিজস্ব কার্যকলাপ চালাতে পারবেনা এই পরিস্থিতিতে। বাড়িতে আছে বলেই যে মানুষ নিজেদেরকে এই রকম অবস্তার সম্মুখীন হবে এমনটা নয় নিজেদেরকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে তারা বাড়িতে আছে। তাই কেনাকাটা করছে অনলাইন থেকে তাহলে নিজেদের কেনাকাটা অনলাইনে হচ্ছে বলে হ্যাকিং এর মধ্যে কেউ নিজেকে যেমনটা কেউই নয়। তাই প্রত্যেকটা সাইট এবং প্রত্যেকটা অনলাইন স্টরে মালিকদের জানানো হচ্ছে যে তারা নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য সবকিছু বিচার করেই সাইট বাইরে লঞ্চ করুক। তাতে সবারই সুবিধা হবে প্রত্যেকটা মানুষ তাদের নিরাপত্তা দিয়ে জিনিস কেনাকাটা করবে এবং নিরাপত্তাহীন হলে সাইটের নাম আরও বাড়বে তা নিয়ে আবেদন জানিয়েছে অনেকেই।