
হাজার সংবাদ ডেস্ক: সামনে ভোট আর রাজ্যে সরক পথের অবস্থা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যেখানে যানবাহন চলাচল করতে পারছে না নিত্যদিনের মানুষ। যানবাহন চলাচলে অনেক সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে এবং প্রত্যেকটা যাত্রীদের মুখে একই কথা গাড়ি বের করলেই তাহলে নিজেদের শরীর ঠিক রাখা যাচ্ছে না। কারণ এতটাই জারকিং এবং গাড়ির মধ্যে এতটাই সমস্যা তাছাড়া গাড়ির ক্ষয়ক্ষতি তার মেন্টেনেন্স করাতে হচ্ছে তার জন্য তারা গাড়ি চালিয়ে লাভ পাচ্ছেনা। তাই রাস্তা সারানো বাধ্যতামূলক। বিভিন্ন রোডে স্থায়ী বাসিন্দা এর আগে বহুবার পঞ্চায়েতে জানিয়েছে। তবুও সেই রাস্তা সারার নাম নেই কিন্তু কোনভাবেই সেই রাস্তা সরানো হবে তার ইঙ্গিতো মেলেনি।
আর এখন যে অবস্থা হয়েছে তাতে গাড়ি চলা একেবারেই অসম্ভব। কিন্তু গাড়ি না চালিয়ে সেই সমস্ত চালকরাও বা কিভাবে নিজেদের পেট চালাবে তার জন্য বাধ্যতামূলক ভাবে বের হতে হচ্ছে আর তাতে বরং অনেক বেশি খারাপ হচ্ছে। তাই এখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা চাই খুব তাড়াতাড়ি তবে সেটা স্থায়ীভাবে সারা হোক। তালি তপা দিয়ে নয় এবার স্থায়ী ভাবে সারতে হবে। কিন্তু কোনো দিকেই পুরসভা বা প্রশাসনের কোন নজর নেই। তবে সামনেই ভোট তার জন্য কলকাতার বেশ কিছু রাস্তা ঠিকঠাক করা হলেও তবে তা স্থায়ী ভাবে নয়।
যেমন চম্পাহাটি সুভাষ গ্রাম রাস্তা যথেষ্ট খারাপ অবস্থা সেখানেও এখন রাস্তার কাজ চলছে। তবে সেটা স্থায়ীভাবে নয় এমন আহামরি কিছু করছে না। এই যে রাস্তা খারাপ সেখানে মানুষ প্রায় এক বছর হয়রানি হতে হয়েছে। কিন্তু এখন যে অবস্থা তাতে কোনো মতেই রাস্তায় বেরোনো সম্ভব নয়। যেমন রোদে ধুল তেমন বৃষ্টি হলে ততটাই কাদা তাই সেই অবস্থাতেই মানুষ কোনভাবেই রাস্তায় বেরোতে পারছে না। এছাড়াও কাকুরগাছিতে এই রকম রাস্তা সেখানেও সমস্যায় পড়ছে তারপরও রয়েছে জয়নগর থেকে বারাসাত রাস্তা একই রকম সমস্যায় থেকে গেছে বহু দিন। অর্থাৎ লক্ষীকান্তপুর থেকে শুরু করে চরণ পর্যন্ত রাস্তার বেহাল অবস্থা। এই মেইন রোডের অবস্থা যথেষ্ট খারাপ। এবং কবে মেরামত করানো হবে তা নিয়ে কোনো কথা নেই এবং এই রাস্তার মাঝে দু-একবার অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে। তাতেও পুরসভার নজর নেই। এই পরিস্থিতি তে জনসাধারনের বিক্ষপ উপরে দিচ্ছে প্রশাসনের উপর।